রাজশাহী নগরীর মোন্নাফের মোড়ে আবু হাসান (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার দুপুর পৌনে ২টায় নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার মোন্নাফের মোড়ে এ ঘটনা ঘটনা ঘটে । আহত আবু হাসান বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (৩১নং ওয়ার্ডে) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় আহতের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস জেসি বাদী হয়ে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগের বরাত দিয়ে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে আবু হাসান জুমার নামাজ আদায় করে বাসায় ফিরছিলেন। পথে মোন্নাফের মোড়ে সেলিমের দোকানের সামনে আসলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা কয়েকজন তার ওপর হামলা চালায়।
হামলাকারীরা হলেন- নুরুজ্জামানের ছেলে রাতুল (৩৩), নুরুজ্জামানের স্ত্রী ফরিদা, ভুলুর ছেলে রানা (৩০) এবং নুরুজ্জামানসহ অজ্ঞাত আরও ৫-৬ জন।
জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, ময়লা আবর্জনা ফেলাকে কেন্দ্র করে বিবাদীদের সঙ্গে তাদের তর্কবিতর্ক হয়েছিল। এরই জের ধরে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি ধারণা করছেন। হামলাকারীরা বাঁশ দিয়ে আবু হাসানকে এলোপাতাড়ি আঘাত করলে তার নাক ও মুখ থেতলে যায় এবং হাত ভেঙ্গে যায়। তার চিৎকারে আশেপাশের মুসল্লিরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা আহত আবু হাসানকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। হামলাকারীরা এখনও তাদের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। জান্নাতুল ফেরদৌস দ্রুত আসামীদের আটক করে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
এ ব্যপারে বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু কালাম আজাদ বলেন যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
শুক্রবার দুপুর পৌনে ২টায় নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানার মোন্নাফের মোড়ে এ ঘটনা ঘটনা ঘটে । আহত আবু হাসান বর্তমানে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (৩১নং ওয়ার্ডে) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় আহতের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস জেসি বাদী হয়ে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগের বরাত দিয়ে জানা যায়, শুক্রবার দুপুরে আবু হাসান জুমার নামাজ আদায় করে বাসায় ফিরছিলেন। পথে মোন্নাফের মোড়ে সেলিমের দোকানের সামনে আসলে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা কয়েকজন তার ওপর হামলা চালায়।
হামলাকারীরা হলেন- নুরুজ্জামানের ছেলে রাতুল (৩৩), নুরুজ্জামানের স্ত্রী ফরিদা, ভুলুর ছেলে রানা (৩০) এবং নুরুজ্জামানসহ অজ্ঞাত আরও ৫-৬ জন।
জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, ময়লা আবর্জনা ফেলাকে কেন্দ্র করে বিবাদীদের সঙ্গে তাদের তর্কবিতর্ক হয়েছিল। এরই জের ধরে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি ধারণা করছেন। হামলাকারীরা বাঁশ দিয়ে আবু হাসানকে এলোপাতাড়ি আঘাত করলে তার নাক ও মুখ থেতলে যায় এবং হাত ভেঙ্গে যায়। তার চিৎকারে আশেপাশের মুসল্লিরা এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়।
পরে স্থানীয়রা আহত আবু হাসানকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করেন। হামলাকারীরা এখনও তাদের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। জান্নাতুল ফেরদৌস দ্রুত আসামীদের আটক করে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানিয়েছেন।
এ ব্যপারে বোয়ালিয়া মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু কালাম আজাদ বলেন যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, একটি অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
নিজস্ব প্রতিবেদক